নোয়াখালী:
নভেম্বর/২০ মাসে লক্ষ্মীপুর ভ্যাট বিভাগে অনলাইন রিটার্ণ দাখিলের হার ১০০%
নভেম্বর/২০ মাসে নোয়াখালী ভ্যাট বিভাগে রিটার্ণ দাখিলের হার ৯৯.১%
নভেম্বর/২০ মাসে চাঁদপুর ভ্যাট বিভাগে রিটার্ণ দাখিলের হার ৯২.৮০%
টানা চতুর্থবারের মতো ভ্যাট রিটার্ণ দাখিলে শীর্ষ ¯’ান অধিকার করেছে কাস্টমস্, এক্সাইজ ও ভ্যাট কমিশনারেট, কুমিল্লা। নভেম্বর/২০ মাসে এ কমিশনারেটের রিটার্ণ দাখিলের হার ৯৩.৩৩% যা জাতীয় রাজস্ব বোর্ডের আওতাধীন ১২ টি কমিশনারেটের মধ্যে প্রথম। কুমিল্লা কমিশনারেটের রিটার্ণ দাখিলের সাফল্যের এ ধারা সূচিত হয় বাংলাদেশ কাস্টমসের কিংবদন্তী কাস্টমস্ কমিশনার জনাব মোহাম্মদ বেলাল হোসাইন চৌধুরীর হাতে। এ প্রসঙ্গে কমিশনার বেলাল হোসাইন চৌধুরী বলেন, “অটোমেশন সরকারের অগ্রাধিকার। এনবিআর সে লক্ষ্য বাস্তবায়নে বরাবরই অগ্রণী। কুমিল্লার কর্মপ্রবণ টিম প্রায় অসম্ভবকে সম্ভব করেছে। কুমিল্লার সঙ্গে এনবিআরের সম্মানও উ”চকিত করেছে। করোনাকালে কুমিল্লা টিম কখনো পশ্চাদমুখী বা কর্মবিচ্যুত থাকে নি। দলবদ্ধ প্রচেষ্টা ও প্রতিযোগিতা এ অভূতপূর্ব সাফল্যের মূল নিয়ামক হিসাবে কাজ করেছে।”
কমিশনার জনাব বেলাল হোসাইন চৌধুরীর দিকনির্দেশনা মোতাবেক অধীনস্ত ৬ (ছয়) টি ভ্যাট বিভাগের মধ্যে লক্ষ্মীপুর ভ্যাট বিভাগ অনলাইন ভ্যাট রিটার্ণ দাখিলে টানা তৃতীয় বারের মতো শতভাগ সফলতা অর্জন করেছে। নভেম্বর/২০ মাস পর্যন্ত লক্ষ্মীপুর ভ্যাট বিভাগে মোট নিবন্ধিত প্রতিষ্ঠানের সংখ্যা ৯১৪ এবং নভেম্বর/২০ করমেয়াদে রিটার্ণ দাখিলের সংখ্যা ৯১৪ অর্থাৎ নভেম্বর মাসে এ ডিভিশনের রিটার্ণ দাখিলের হার ১০০%। নভেম্বর/২০ মাস পর্যন্ত নোয়াখালী ভ্যাট বিভাগে নিবন্ধিত প্রতিষ্ঠানের সংখ্যা ১৩৬০ টি যার বিপরীতে নভেম্বর মাসের দাখিলপত্র সাবমিট হয়েছে ১৩৪৮ টি অর্থাৎ নভেম্বর মাসে এ বিভাগে রিটার্ণ দাখিলের হার ৯৯.১%। অপরদিকে কাস্টমস্, এক্সাইজ ও ভ্যাট বিভাগ, চাঁদপুরে নভেম্বর/২০ করমেয়াদে ১৫০১ টি নিবন্ধিত প্রতিষ্ঠানের বিপরীতে অনলাইনে রিটার্ণ সাবমিট হয়েছে ১৩৩৯ টি অর্থাৎ এ বিভাগে রিটার্ণ সাবমিটের হার ৯২.৮০%। উক্ত তিনটি বিভাগের দায়িত্বপ্রাপ্ত বিভাগীয় কর্মকর্তা সহকারী কমিশনার জনাব মো: ফখরউদ্দীন এ বিষয়ে জানান, “বিজ্ঞ, স্বনামধন্য ও নিষ্ঠাবান কমিশনার জনাব মোহাম্মদ বেলাল হোসাইন চৌধুরীর স্যারের দিকনির্দেশনা মোতাবেক মাঠ পর্যায়ে কর্মরত আমার অধীনস্ত কর্মকর্তাদের প্রতি নির্দেশনা ছিল, নিবন্ধিত প্রতিষ্ঠানের সাথে নিবিড় সম্পর্ক ও যোগাযোগের মাধ্যমে রিটার্ণ দাখিলের কাজটি সুষ্ঠুভাবে সম্পন্ন করা এবং একই সাথে রাজস্ব আদায়ে তৎপর হওয়া যাতে আমাদের রাজস্বের কোন ঘাটতি না থাকে। মাঠ পর্যায়ের কর্মকর্তারা বৈশি^ক এ মহামারি করোনাকালীন সরকারি ছুটির দিনগুলিতেও অক্লান্ত পরিশ্রম করে সাফল্যের এই ধারাবাহিকতা অক্ষুণœ রেখেছে”।
Leave a Reply